ইভ্যালির ব্যবসা পর্যালোচনা করতে ই-ক্যাবের কমিটি

ইভ্যালি। ছবি : সংগৃহীত

টেক শহর কনটেন্ট কাউন্সিলর : ইভ্যালির ব্যবসায় মডেল পর্যালোচনার করতে ৭ সদস্যের কমিটি করেছে ই-ক্যাব।

কমিটিতে রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউট (আইআইটি) এর সহযোগী অধ্যাপক ড. বি এম মইনুল হোসেন, মার্কেটিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক, ই-লার্নিং স্ট্র্যাটিজিস্ট মোঃ ইফতেখারুল আমিন, আইবিএর সহযোগী অধ্যাপক ড. সূবর্ণ বড়ুয়া, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফায়সাল মাহমুদ সজিব, ব্যারিস্টার শাওন এস নোবেল এবং ই=ক্যাব রিসার্চ স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান সাদরুদ্দীন ইমরান।

সদ্যদের মধ্যে দুইজন পেইমেন্ট বিষয়ে, একজন আর্ন্তজাতিক ব্যবসায়, একজন ইকমার্স স্ট্র্যাটিজিস্ট ও একজন ই-কমার্স গবেষক রয়েছেন। এছাড়া একজন  আইনজ্ঞও রয়েছেন।

Techshohor Youtube

সাম্প্রতিক সময়ে ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি সম্পর্কে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন এবং বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের তথ্য চাওয়ার আলোকে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ই-ক্যাব।

ইতোমধ্যে কমিটি দুই দফা বিভিন্ন কৌশলগত সভা করেছে। দুই-একদিনের মধ্যে কমিটির সদস্যরা ইভ্যালি অফিস পরিদর্শন, কৌশলগত আলোচনা করবেন।

কমিটি আগামী ১০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন পেশ করবে। যেখানে ইভ্যালির ব্যবসায় পদ্ধতি, এমএলএম সম্ভাব্যতা, বিভিন্ন অফারের আইনগত দিক এবং ক্রেতা-ভোক্তাদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে।

এই কমিটিকে সহযোগিতা করতে ইক্যাবের  ৫ সদস্যের একটি সমন্বয় কমিটিও গঠন করা হয়েছে। রিভিউ কমিটির প্রতিবেদনকে যাচাই বাছাই শেষে পর্যালোচনা কমিটি সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠাবে।

ই-ক্যাবের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, যেকোনো পরিস্থিতিতে  ইক্যাব সকলের নিকট থেকে দায়িত্বশীল আচরণ প্রত্যাশা করে। প্রত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে উত্থাপিত অভিযোগসমূহের তদন্ত কার্যক্রমকে ই-ক্যাব স্বাগত জানায়। এজন্য সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানকে ইক্যাব সব ধরনের সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত। কিন্তু তদন্ত চলাকালীন কোনোরকম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ ই-ক্যাব কোনোভাবেই সমর্থন করে না।

এডি/২০২০/সেপ্টেম্বর০১/২১০০

*

*

আরও পড়ুন