করোনায় ই-কমার্সের বিপদ সংকেত ‘হুজুগ’

online-shopping-techshohor

আল-আমীন দেওয়ান, টেক শহর কনটেন্ট কাউন্সিলর : সুপরিচিত এক দাঁতের ডাক্তার এলেন জরুরি আলাপ করতে। বিষয় হলো তার চেম্বার বন্ধ, কর্মীদের বেতন দিতে পারছেন না। তাই তিনি এখন অনলাইনে চাল-ডাল-পেঁয়াজের ব্যবসা করবেন। পরামর্শ চান।

আলাপ শুনে যতোটা না অবাক হয়েছেন তার বেশি ভাবনায় পড়লেন ইকবাল বাহার জাহিদ। ডাক্তারকে বোঝালেন এটা হুজুগে করার ব্যবসা না।

হ্যা, পরিস্থিতি খারাপ চেম্বার বন্ধ। বিকল্প ভাবতে হবে তবে সেটা যুক্তিসঙ্গত ও সঠিক পরিকল্পনার। অনলাইনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীভাবে দাঁতের চিকিৎসা পরামর্শ দেয়া যায়, কীভাবে এ চিকিৎসার ওষুধ পৌঁছে দেয়া যায় তেমন কিছু করার পরামর্শ দিয়ে ফেরালেন তাকে।

Techshohor Youtube

 নিজের বলার মতো গল্প’ নামে একটি উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা ইকবাল বাহার জাহিদ। যেখানে উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ ও সহায়তায় কাজ করা হয়। সারাদেশে প্রায় তিন লাখ মানুষ এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত। 

ইকবাল বাহার বলছিলেন, যারাই হুজুগে পড়ে বা সাময়িক অর্থনৈতিক বিপদে পড়ে ই-কমার্সকে সহজ ভেবে ব্যবসা করতে চান তাদের তিনি নিরুৎসাহিত করেন। কারণ এতে ওই মানুষটি নিজে তো বটেই খাতটিরও বিপদ ডেকে আনবে।

নিজের বলার মতো গল্প’ প্লাটফর্মে যে যেভাবে উদ্যোক্তা হতে আগ্রহী হোক না কেনো ৯০ দিনের প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন তিনি।

ফজলুর রহমান রাজু, যিনি করোনার আগে গো গ্রিন নামের বাঁশ পণ্যের উদ্যোগ নিয়ে কাজ করছিলেন। বেশ ভাল অংকের টাকা বিনিয়োগ করে চলতি বছরের মার্চ মাসে উৎপাদনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতির কারণে তার সব বন্ধ হয়ে গেছে।

‘পুরো বিনিয়োগ আটকে গেছে। এখন চলার জন্য তো আয় করতে হবে। তাই ফেইসবুক পেইজ খুলে জামতলার মিষ্টি বিক্রি করি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নি:সন্দেহে এটি আমি করবো না। শুধু কিনে এনে বিক্রি করার নাম ই-কমার্স নয়’ বলছিলেন ফজলুর রহমান রাজু।

‘মন চাইছে পেইজ খুলে ব্যবসা খুলে দিলাম। ঘরে ঘরে একটা-দুইটা-তিনটা ই-কমার্স, এফ-কমার্স। দোকান থেকে কিনে আনলাম আর অনলাইনে তুলে বেচে দিলাম , এটার নাম ই-কমার্স না’ বলছিলেন প্রিয়শপ ডটকমের সিইও এবং বেসিস ডিজিটাল কর্মাস স্থায়ী কমিটির কো-চেয়ারম্যান আশিকুল আলম খাঁন ।

আশিকুল আলম বলেন, করোনা প্রেক্ষাপটে হুজুগে মানুষের এই ব্যাপকহারে ই-কমার্স চলে আসা খাতটির বিপদ সংকেত। এখনই যদি বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে না ভাবা হয় তাহলে একটা ম্যাসাকারের মুখোমুখি হতে হবে আমাদের।

‘এখন ডেলিভারি ম্যানরাও ফেইসবুক পেইজে পণ্য বিক্রি করছে। কেউ হয়তো চাকরি হারিয়েছেন অথবা আয় কমে গেছে, কী উপায় ? ফেইসবুক আছে না, অনলাইন আছে না- কিছু একটা নিয়ে নেমে পড়লাম ই-কমার্স করতে। আয় করার বা টিকে থাকার প্রচেষ্টাকে নিরুৎসাহিত করছি না কিন্তু ক’দিন পর অবশিষ্ট পুঁজিটুকুও যে তিনি হারিয়ে বসবেন তখন তো বিপদ আরও বাড়লো’ বলছিলেন এই ই-কমার্স উদ্যোক্তা।

এছাড়া সামগ্রিক খাতের ভ্যালু চেইনে এর প্রভাব পড়বে উল্লেখ করে তিনি বলেন, চকবাজার-গুলিস্তান বা গুলশানের পাইকারি বিক্রেতারা ফেইসবুক পেইজ খুলে, ওয়েব খুলে বিক্রি করতে চলে এসেছেন। কারণ করোনা প্যানডেমিকের কারণে তার কম সেল হচ্ছে তাই তিনি পাইকারি হতে সরাসরি গ্রাহকের কাছে চলে এসেছেন।

ব্যবসায় এই পরিবর্তন দীর্ঘদিনের ক্ষতি আনবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে, ই-কমার্সের এই উল্লম্ফন দেখে কুরিয়ারের মতো কোম্পানিও হুজুগে চলে আসছে।

‘ইতোমধ্যে অনেক ই-কমার্স বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকের অবস্থাও ভাল না। যে উল্লম্ফন আমরা দেখছি তা ফাঁপা’ বলেন প্রিয়শপের এই প্রতিষ্ঠাতা।

ecommerce-tax-techshohor

দেশের ই-কমার্স খাতে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য মানুষের এই ব্যাপক আগ্রহকে স্বাগত জানাতে চান ইভ্যালির উদ্যোক্তা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল।

‘নি:সন্দেহে এটি দেশে অনলাইন কেনাবেচার পরিচিতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। তবে করোনা বা কোনো বিশেষ সময়ে অর্থনৈতিক চাহিদা বা টাকা আয় করার চাপে না হয়ে স্টাডি করে ও পেশাদার পরিকল্পনা করে যারা এখানে আসবেন তাদের জন্য সম্ভাবনাটা বেশি এবং বড়’ বলছিলেন তিনি। 

রাসেল বলেন, আসলে দেশের ই-কমার্স খাতের বাজার যতটা বলা হয়ে থাকে তার চেয়ে অনেক অনেক গুণ বেশি বড়। ৫-১০ হাজার কোটি টাকা সত্যিই কিচ্ছু না। তাই বুঝেশুনে আসলে অনেক গোল রয়েছে। 

দেশের ই-কমার্সে মাত্র দেড় বছরে বড় রকম প্রভাব তৈরি করা কোম্পানিটির এই প্রতিষ্ঠাতা বলছেন, ‘হুজুগ যেকোনো ক্ষেত্রেই ভাল ফল দেয় না। এটা লটারির মতো কেউ কেউ হয়তো পেয়ে যান কিন্তু বেশিরভাগই পান না। ই-কমার্সেও অপরিকল্পিত ও হুজুগে ঢুকে পড়লে অনেক টাকাও টিকে থাকতে খুব একটা সাহায্য করবে না। এটা সহজ ব্যবসা নয়, যতটা মনে করা হয়। প্রতিযোগিতা তো রয়েছেই আর এটা অনেক টেকনোলজি বেইজড। তাই এ খাতে হুজুগ বিপদ ডেকে আনতে পারে। ’

‘হ্যা, এটি সত্য করোনায় ই-কমার্স গ্রোথে বুস্টআপ হয়েছে। তবে করোনা না এলেও হতো। হয়তো ৬ মাস বা ১ বছর পরে হতো। ই-কমার্স ডিস্ট্রিবিউশন ও ইনভেন্টরি খরচ কমিয়ে দেয়। এটা হতোই ’ উল্লেখ করেন ইভ্যালি সিইও।

তিনি বলেন, ‘ইভ্যালির বিক্রি ডাবল হয়েছে। তারা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে নতুন নতুন সার্ভিস এনেছেন। এখানে সেলার কমফোর্ট ফিল করে কারণ তাদের পণ্য আর ওয়্যারহাউজে ফেরত যাচ্ছে না।

রাসেল মনে করেন ই-কমার্স খাতের জন্য একটা নিয়ন্ত্রণ সংস্থা, একটা ব্যবসায়িক কাঠামোর বিষয়ে ভাবা যেতে পারে। যেমনটা রয়েছে টেলিকম খাতের জন্য বিটিআরসি। হয়তো এখনই না তবে এটার প্রয়োজনীয়তা আসবে। 

এটুআইয়ের রুরাল ই-কমার্স এবং হেড অব কমার্সিয়ালাইজেশন (আইল্যাব) এর টিম লিড রেজওয়ানুল হক জামি বলছেন, দলে দলে মানুষ চলে আসছে ই-কমার্স খাতে। যে যেভাবে পারছে ফেইসবুক খুলে, ওয়েব খুলে শুরু করে দিচ্ছে। একটা ডিজাস্টার আসতে যাচ্ছে সামনে। 

‘হুজুগ পড়ে অনভিজ্ঞতায় মানুষগুলো তাদের শেষ সঞ্চয়ও হারাবে, এভাবে ই-কমার্সে আসা বেকারত্ব আরও বাড়িয়ে দেবে’ বলছিলেন তিনি।

এটুআইয়ের একশপের এই উদ্যোক্তা এর সমাধান দেখেন পলিসিতে। ই-কমার্স কী সেটার পরিষ্কার ধারণা দিতে হবে। এখানে সচেতনতাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি।

‘করোনা প্যান্ডেমিকের ভেতর একটা সুযোগ ছিল। এখনও আছে।  একটা পলিসি সর্বজনীন করা। পলিসি এন্ডে এই কোভিডের মধ্যে কিছুই করা হয়নি। আগের ই-কমার্স পলিসি আছে সেটা তখনকার জন্য ঠিক আছে। কিন্তু এই খাত যত তাড়াতাড়ি মুভ করে, প্রগ্রেস করে, বিশেষ করে কোভিডের পরে যে নিউ নরমাল সময়ের কথা বলা হচ্ছে তাতে এই পলিসি দিয়ে কিছুই হবে না’ বলছিলেন দেশের ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম এই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।

তিনি বলেন, একেবারে সহজ কথা, কতো সাংঘর্ষিক বিষয় এই পলিসির মধ্যে রয়েছে। ভোক্তা অধিকার আইন মিনিস্ট্রি অব কমার্সের অধীনে, ই-কমার্স পলিসিও মিনিস্ট্রি অব কমার্সের অধীনে। এখানে এই দুটির ক্ষেত্রে সমন্বয়ের দরকার।

রেজওয়ানুল হক বলেন, ডব্লিটিও এর সদস্য হিসেবে বিভিন্ন বাণিজ্য চুক্তিতে দেশের অংশগ্রহণ রয়েছে। ডব্লিটিও সেলও কিন্তু মিনিস্ট্রি অব কমার্সের অধীনে। দেখা যাচ্ছে এই ডব্লিটিওর বিভিন্ন বাণিজ্য চুক্তি কাজে লাগিয়ে চীন ও ভারত কীভাবে নিজেদের প্রভাব বাড়াচ্ছে। অথচ এখানে ক্রস বর্ডার বাণিজ্যে পলিসি ও লজিস্টিক কার্যকর কিছু করা হচ্ছে না। 

ছবি : ইন্টারনেট

দেশের ই-কমার্স খাতের শুরুর দিককার কোম্পানি আজকেরডিলের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও  ফাহিম মাসরুর বলছেন, দেশে করোনা পরিস্থিতিতে শুরুর দিকে অনলাইনে গ্রোসারি পণ্যের যে ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছিল তা কিন্তু নেমে যেতে শুরু করেছে। আর দুই-তিন মাসের মধ্যে এটি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তখন গ্রোসারিতে এত এত ই-কমার্স ও এফ-কমার্স বিপদে পড়ে যাবেন। কেউ কেউ  নিজেদের মূল ব্যবসায় ফিরে যাবেন।

‘এটা ঠিক যে অনলাইনে গ্রোসারির মতো নিত্যপণ্য কেনার প্রবনতা বেড়েছে এবং সেটার প্রভাব থাকবে। সেখানে গ্রোসারি নিয়ে কাজ করা নিশ প্লাটফর্মগুলোই বেশি সুবিধা পাবেন’ বলছিলেন তিনি।

পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ই-কমার্স ও এফ-কমার্সে নতুন নতুন উদ্যোক্তাদের আগমন ব্যাপক হলেও তাদের নিরুৎসাহিত করতে চান না এ খাতের বর্ষীয়ান এই উদ্যোক্তা। তবে তাদের হুজুগে না বুঝেশুনে আসতে হবে, বলেন ফাহিম মাসরুর।

তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে দেশের ই-কমার্স ইকোসিস্টেমে কিছু পরিবর্তন এসেছে। অনেক মানুষ ক্যাশলেস লেনদেনে অভ্যস্ত হয়েছে, অনেকেই অনলাইন কেনাকাটা সম্পর্কে জেনেছেন।

‘সবসময় বলা হচ্ছে জেনে-বুঝে, স্টাডি করে, দেখে এবং প্রশিক্ষণ নিয়ে ই-কমার্স বা এফ-কমার্সে আসতে। অর্থনৈতি চাপ বা কোনো পরিস্থিতিতেই হোক না কেনো হুজুগে এসে পেইজ-ওয়েব খুলে কেনাবেচার চিন্তা করলে বিপদে পড়তে বেশি সময় লাগবে না’ বলছিলেন উইয়ের পরামর্শক রাজিব আহমেদ।

ই-ক্যাবের এই প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মনে করেন, হুজুগে এসে লসে পরে সঞ্চয়টুকু হারাতে হতে পারে। ই-কমার্স খাত যতটা সহজ মনে করা হচ্ছে তা নয়। এখানে অনেক কিছু জানা ও বোঝার আছে। তাই হুট করে আসাদের জন্য সাবধানবানী।

ই-ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলছেন, ‘আসলে মানুষ এখন সারভাইভাল অবস্থায় পড়েছে। যে সেভাবে পারে একটা অ্যাকাউন্ট খুলে সারভাইভ করার চেষ্টা করছে। এটা ভাল যে, ই-কমার্সের মাধ্যমে নিজস্ব কমিউনিটির মধ্যে কিছু একটা করতে চাচ্ছে। কিন্তু খারাপ বা বিপদের কথা হলো এই স্রোত কে কাজে লাগিয়ে অনেক স্বার্থান্বেষী বা প্রতারকরা ফাঁদ পাতছে, একটা ফ্রড শ্রেণীও তৈরি হচ্ছে।’

তিনি বলেন, এটার দায়িত্ব আসলে গ্রাহকের। গ্রাহককে সচেতন থাকতে হবে। তারা বুঝেশুনে না কিনলে তো ঠকবেই।

‘ফেইসবুকভিত্তিক অনেক উদ্যোক্তা রয়েছেন যারা ই-ক্যাবের সদস্য নয় কিন্তু তারা  যদি লিগ্যাল কাঠামোর মধ্যে না আসে তাহলে সামনে ব্যাংকিং সুবিধাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সাপোর্টগুলো পাবেন না। এটা তাই মাথায় রাখতে হবে যারা ব্যবসা করছেন দীর্ঘমেয়াদে কী হতে পারে’ বলছিলেন তমাল।

ই-ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক বলছেন, বড় বড় মার্কেটপ্লেসগুলোতে দেখা যায়, বুঝে না বুঝে মার্চেন্ট হতে পণ্য নিচ্ছে যেখানে কোনো স্ট্যান্ডার্ড পলিসি মেইটেন্ট করে অপারেশনটা চালাতে পারছে না প্লেসগুলো। মার্চেন্ট যদি কোনো নিয়ম ভাঙ্গে বা প্রতারণা করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোনো লিগ্যাল অ্যাকশনে যেতে পারে না মার্কেটপ্লেসগুলো, কারণ এখনও কোনো আইনি অবকাঠামো নেই। এছাড়া কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট স্ট্র্যাকচার্ড অবস্থা নেই যে গ্রাহকরা সাপোর্ট পাবে। কুরিয়ারগুলোর ভোগান্তিও রয়েছে।

‘এটাকে আস্তে আস্তে একটা কাঠামোর মধ্যে আনতে হবে। এটা না করা গেলে ফ্রড কেইস অনেক বেড়ে যাবে পরে এটা আর নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। যে কারণেই ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন। এখানে সদস্য পদ দেয়া হয় তাদের ওয়েবসাইট, অফিস-বাসা সব কিছু যাচাই করে তারপর’ বলেন তিনি।

তমাল জানান, এই সময়ের মধ্যে অনেক সদস্য হয়েছেন ই-ক্যাবে। সংখ্যায় প্রায় ২০০। আসলে এর চেয়ে অনেক বেশি আবেদন পড়েছে। এখানে অনেক কিছু যাচাই শেষে সদস্যপদ দেয়া হয় ।

এখন ১৩০০ এর কাছাকাছি ই-ক্যাবের সদস্য, উল্লেখ করেন তিনি।

এডি/২০২০/জুলাই১০/২০০০

আরও পড়ুন – 

ই-কমার্সে জামানত ছাড়া ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ 

রেডজোনে ১৩ দিনের বন্দিত্ব ও ই-কমার্সের জারিজুরি

৩ টি মতামত

  1. Samanta khan said:

    আমার নিজের জন্য একটা শিক্ষা, আসলেও ঠিক, পড়াশোনা করে যে কোনো কাজ শুরু করলে ঝুঁকি যেমন হ্রাস পায় তেমনি কাজটা মানসম্মত ও হয়।

  2. Rabeya maruf said:

    অনেককিছুজানলাম, শিখলাম এই পোস্ট থেকে । সত্যি সবকিছু একটা নিয়মের মধ্যে আনা প্রয়োজ। তাহলে ক্রেতার জন্য ভালো৷ হবে৷ আবার বিক্রেতার জন্যএও।

  3. Md. Shah Alam said:

    সময়োপযুগি বাস্তব ভিত্তিক অভিজ্ঞতাসম্পূর্ন একটা আর্টিকেল। অনেক কিছুই শিখলাম। ধন্যবাদ সকলকে।

*

*

আরও পড়ুন